Tweet অনুবাদ:
'العربية / al-ʿarabīyah |
কাজের বর্ণনা দিয়েকাজের বর্ণনা দিয়ে; কাজের বর্ণনা করে অংশগ্রহণকারীদের ব্যবস্থাপনা বারানো.দ্বারা ফিল বার্টলে,পি.এইচ.ডি.অনুবাদ – অভিজিৎ পালউৎসর্গ করা গ্র্ট লদকীংপ্রশিক্ষণ পাঠ পত্রকাজের বর্ণনা কল্পনা করে লিখে রাখা একটা সংস্থার সরঞ্জাম অংশগ্রহণকারী ব্যবস্থাপনায়.ভূমিকা;কাজের বর্ণনার ভূমিকা অংশগ্রহণকারী ব্যবস্থাপনায়: অংশগ্রহণকারী ব্যবস্থাপনায় ব্যবস্থাপকরায় সব দায়িত্ব এবং সিদ্ধান্ত নেয় যেটা সম্মিলিত সিদ্ধান্ত না ও হতে পারে. যেটা দরকার,অংশগ্রহণকারীদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পদ্ধতি অংশগ্রহণ করা এবং সংস্থার প্রভাব আনা. অংশগ্রহণকারী ব্যবস্থাপনায় কিছু মূলনীতি হলো সম্মান(কর্মচারীদের প্রতি)এবং সচ্ছলতা (সিদ্ধান্ত নেওয়া). আরও,দেখতে হবে যখন কর্মচারীরা সিদ্ধান্ত নেওয়া অংশগ্রহণ করছে তখন তাদের যেন কোনভাবে ভয় ও শাস্তির মনোভাব না থাকে কোন অপ্রিয় প্রস্তাব করার পর,এদের প্রস্তাবের ফলে নানান অভিজ্ঞতা,জ্ঞান ও প্রশিক্ষণ জানা যায়. ব্যবস্থাপনায় এইসব উপাদান সংস্থাকে আরো শক্তিশালি করে তোলে. প্রাথমিক কাজের বর্ণনা : যখন কোন কেও একটা সংস্থার সাথে যুক্ত হয় তাদের একটা নির্দিষ্ট দায়িত্ব দেওয়া হয় যেটার জন্য তাদের মাইনে দেওয়া হয়. এবার যদি কেও দায়িত্ব পালন না করে তাহলে তাদের চাকরির অবস্থান নিরাপদ থাকে না.দায়িত্ব পালনের সংজ্ঞা যেন লিখিত ভাবে বর্ণনা করা থাকে. যখন কর্মচারীকে নিযুক্ত করা হয় তখন তাদের ব্যবস্থাপককে কাজের বর্ণনা পর্যালোচনা করা উচিৎ যাতে তারা নিজেদের দায়িত্ব পরিচিত থাকে. প্রাথমিক আলোচনার পর উভয় সই করবে. যখন নতূন কর্মচারীকে নিয়গ করা হবে তখন উৎসাহিত করতে হবে কি কাজ করতে আার কি না করতে. অনেক সময় ব্যবস্থাপকরা বোঝাতে পারে কেরমভাবে সেই কাজগুলো করতে হবে. সম্পাদন ও কর্মচারী কার্যকারিতা : কাজের বর্ণনা শুধু কার্যকারিতা বারায় না বরং এটা একটা অখন্ড অংশ অংশগ্রহণকারীদের ব্যবস্থাপনায়. সব কর্মচারী ভালো কর্ম সম্পাদন করবে ও ধনাত্মক প্রস্তাব দেবে যদি তাদের প্রতি তাদের ব্যবস্থাপকরা আগ্রহ দেখায়. ব্যবস্থাপকরা যদি সময় দিয়ে দেখে তারা কি করছে ও দয়ালু মনোভাব দিয়ে তাদের সমস্যা সমাধান করে তাহলে এটা একনা যখন কর্মচারীদের চাপ দেওয়া হয় ভালো কাজ করার জন্য,এর ফলস্বরূপ অ্ন্য. যখন ব্যবস্থাপক উভয় কর্মচারীর দায়িত্ব পরিচিত থাকে তখন সম্পাদন ধনাত্মক,কম চাপের আর কাজটা সহযোগিতায় চলে.একজন ব্যবস্থাপকের ভালো যখন তার অনুপস্থিতি কর্মচারীরা ভালো কাজ করে.নিয়মিত কাজের পর্যালোচনা ব্যবস্থাপকের লক্ষ্য কর্মচারীদের জানা এবং তাদের কাজের ব্যাপারে জানানো ও সহযোগিতা করা আরো ভালো করার জন্য. বিনা অথে্র চুক্তি : কাজের বর্ণনা বিনা অথে্র লিখিত চুক্তি কর্মচারী ও ব্যবস্থাপক দুজনেই দেখবে.এটা মান নির্ধারণ করে কর্মচারীর সর্বোপরি কাজের দায়িত্ব. কিছু কাজের বর্ণনা প্রয়োজনীয় ও প্রত্যাশিত যোগ্যতা বোঝায়(এটাকে শর্তাবলী তথ্যসূত্র বলা হয়). কাজের বর্ণনা পর কর্মচারীর স্বাক্ষর ব্যবস্থাপকের সামনে হলে তবে এটা বৈধ হবে. কাজের পরিবর্তন : কোন কাজ স্থির হতে পারে না বিশেষভাবে প্রকল্প প্রক্ষেপ করাতে যেখানে অবস্থা পরিবর্তন হতে থাকে.এইজন্যে কাজের বর্ণনা বছরে একবার খুবই জরুরি. এটা খুবই জরুরি যে কাজের বর্ণনা পড়ে জেনে নেওয়া কোনটা করতে হবে আর কোনটা করতে হবে না ও পরিবর্তন গুলো. কিছু যদি বেমানান লাগে তাহলে পারস্পরিক অনুমোদন করার পর মুছে ফেলা. যখন কোন কর্মচারী কোন একটা কাজ করতে চাইবে না তখন তাকে জোর না করে অন্য বিকল্প দিয়ে কাজ করাতে হবে.যদি কোন সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে তখন ব্যবস্থাপকের ব্যবস্থাপক জানাতে হবে কাজের বর্ণনা পর্যালোচনা করলে পরিস্থিতি বোঝা যায়,কর্মচারী কোন কাজ গুলো বাকি,কি ভালো ভাবে হয়নি ইত্যাদি. বিপরীতভাবে,এর দারা কর্মচারী নতূন ভাল প্রস্তাব করতে পারে(যেগুলো মূল্য কার্যকরী,পারদর্শী ও রুচি সম্পন্ন গুণান্বিত)এবং অপ্রয়োজনীয়,ঋণাত্মক লক্ষ্য সংস্থার জন্য. কথোপকথনে উভয় কর্মচারী ও ব্যবস্থাপকের সহযোগিতায় হলো অংশগ্রহণকারীদের ব্যবস্থাপনা. সিদ্ধান্ত এবং সারসংক্ষেপ: বার্ষিক পর্যালোচনা করায় কর্মচারী ও ব্যবস্থাপকের পরিমার্জন ও সাম্প্রতিকীকরন কাজের বর্ণনার ও স্বাক্ষর এই কাজ গুলো অনধিকার প্রবেশমূলক,শান্ত ও ভারসাম্য রক্ষা করে ব্যবস্থাপনায়.পরিবর্তন যদি দ্রুত হয় তাহলে কাজের বর্ণনার সাম্প্রতিকীকরন সেই দ্রুতগতিতে হওয়া উচিৎ অনত্ত বছরে একবার.কাজের বর্ণনার পর্যালোচনা অনত্ত এক বছরে বেশি ফেলে রখা না হয়. কাজের বর্ণনার পর্যালোচনার সৃষ্টি কর্মচারী ও ব্যবস্থাপকের থেকে,নিয়মিত সাম্প্রতিকীকরন ও স্বাক্ষর এই কাজ গুলো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান অংশগ্রহণকারীদের ব্যবস্থাপনার. ––»«––এক কর্মশালা কাজের বর্ণনাতে : © কপি রাইট ১৯৬৭, ১৯৮৭, ২০০৭ ফিল বার্টল
––»«–– |
হোম পেজ |
অংশগ্রহণকারীদের ব্যবস্থাপনা |